বাংলা গল্প পড়ার অন্যতম ওয়েবসাইট - গল্প পড়ুন এবং গল্প বলুন

বিশেষ নোটিশঃ সুপ্রিয় গল্পেরঝুরিয়ান - আপনারা যে গল্প সাবমিট করবেন সেই গল্পের প্রথম লাইনে অবশ্যাই গল্পের আসল লেখকের নাম লেখা থাকতে হবে যেমন ~ লেখকের নামঃ আরিফ আজাদ , প্রথম লাইনে রাইটারের নাম না থাকলে গল্প পাবলিশ করা হবেনা

আপনাদের মতামত জানাতে আমাদের সাপোর্টে মেসেজ দিতে পারেন অথবা ফেসবুক পেজে মেসেজ দিতে পারেন , ধন্যবাদ

vuter golpo

"ভৌতিক গল্প " বিভাগে গল্পটি দিয়েছেন গল্পের ঝুরিয়ান Rohan s(guest) (০ পয়েন্ট)

X গল্পটি লিখুন ৩নং লরিস্টন গর্ডেন্স থেকে টেলিগ্রাফ অফিসে গিয়ে একটা লেস্ট্রেডের দেওয়া ঠিকানায় য যেতে যেতে সে বলল, ‘চোখে-দেখ সব ঠিক করে ফেলেছে। তথাপি য আমি বললাম, ‘তুমি আমাকে বি তুমি জানালে, নিশ্চয় আসলে তত উত্তরে সে বলল, ‘ভুলের কোনরকম উপর একটা গাড়ির চাকার দুটো দ বৃষ্টি হয় নি। কাজেই যে চাকাগুল রাত্রেই সেখানে এসেছিল। ঘো তুলনায় বেশী গভীর। তা থেকেই পরেও গাড়িটা সেখানে ছিল এ গ্রেগসনই বলেছে—সুতরাং অনুমা করেই দুই ব্যক্তি ও বাড়িতে এসেছ আমি বললাম, ‘এটা তো বেশ সোজ ‘কেন? প্রতি দশজনের ন’জনের ক্ষ ‘হিসাবটা খুবই সোজা। তার বিবর এবং ঘরের ধুলোর মধ্যে এই লোক উপায়ে হিসাবটা আমি পরীক্ষ সাধারণত সে তার চোখের সমা সামান্য উঁচুতে। বাকিটা তো ছে ‘আর তার বয়স?’ আমি প্রশ্ন করলাম হতে পারে তাহলে সে নিশ্চয়ই অ পার হয়েছে নিশ্চয়। পেটেন্ট লেদ ও স্পষ্ট। এর মধ্যে তো রহস্যের ক নীতির উল্লেখ আমি করেছি, তা কি বুঝবার আছে?’ ‘আঙুলের নখ আর ত্রিচিনোপোলি, ‘একটা মানুষের তর্জনীকে রক্তে সাহায্যে দেখেছি। লেখার দরুন কালো এবং পাতলা আঁশযুক্ত। এরক নিয়ে আমি অনেক পড়াশুনা করেছ যেকোন পরিচিত ব্যান্ডের সিগ দিতে পারি। এই সব ছোটখাট ব্য মধ্যে এত তফাৎ।’ ‘আর লাল মুখ?’ আমি প্রশ্ন করলাম। ‘ওঃ, ওটা তো খুব মোক্ষম চাল। ব অবস্থায় ও বিষয়ে তুমি আমাকে ক কপালে হাত বুলিয়ে আমি বললা খালি বাড়িটাতে দুজন এল কি ক চালিয়েছিল তার কি হল? একজ ডাকাতি যখন হয় নি, তখন খুনির হতে? সর্বোপরি, পালাবার আগ লিখল কেন? আমি স্বীকার করছি, না।’ আমার সঙ্গী সমর্থনসূচক হাসি হা বলল, ‘পরিস্থিতির অসুবিধাগুলি সম্পর্কে আমার মনস্থির করা হ আবিষ্কার সম্পর্কে বলতে পারি, সৃষ্টি করে পুলিশকে ভুল পথে চা দেখতে পেতে A অক্ষরটা জার্মা সব সময়ই ল্যাটিন কায়দায় লেখে। কোন অক্ষম নকলনবীশ বাড়াবাড় ফন্দী মাত্র।কিন্তু ডাক্তার, আর বুঝিয়ে দেয়, তাহলে আর কেউ তা বুঝিয়ে দেই, তাহলে তুমিও আমাক ‘আমি কখনও তা বরব না’, আমি কাছাকাছি এনে ফেলেছ যে পৃথি এমন আন্তরিকতার সঙ্গে আমি কথ উঠল। একটা জিনিস আমি এর মধ্য হোমসও তেমনি খুশিতে জরমর কর সে বলল,‘তোমাকে আর একটি ক এসেছিলে, এক্ সঙ্গে বন্ধুর মত-সম্ পায়চারি করেছিল,-বরং বলা যা করছিল। ধূলোর উপরে এসব দাগই স্ হয়ে উঠেছিল। পা ফেলবার ফাঁকট কথাবলছিল এবং ক্রোধে জ্বলছি বললাম।বাকিটা এখনও অনুমান ম তাড়াতাড়ি বেরুতে হবে,কারণ সন্ যতক্ষণ সে এই সব বরছির ততক্ষণে পার হয়ে চলেছে। এতক্ষণে সবচা গাড়িটা থামিয়ে দিল। একটা চ বলল, ‘ওই যে অডলি কোর্ট্। আপনার অডলি কোর্ট্ মোটেই আকর্ষণীয় জ সারি সারি জঘন্য বাড়ি। একদল দিয়ে পথ করে ৪৬নম্বরে পৌছিল নাম খোদাই করা। খোজঁ নিয়ে জ জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায একটু বিরক্ত দিয়েছি।’ পকেট থেকে একটা আধ-গিনি ব তোমার মুখ থেকেই সব শুনব।’ সোনার চাকতিটার ঊপরে চোখ র ‘যেমন যেমনটি ঘটেছিল ঠিক তেম মনে মনে সংকল্প করে নিল, ক থেকেই বলছি। রাত দশটা থেকে একটা লড়াই হয়েছিল । তাছাড়া বীটের হ্যারি র্মাচারের সঙ্গে গল্প করছিলাম। একটু পরে- হয় ত দিকটা একটু দেকে আসি। ওদিক দেখা নেই শুধু একটা গাড়ি চলছে। চোখে পড়ল। আমি জানতাম লরি শেষ ভাড়াটে টাইফয়েডে মারা একটা গোলমাল হয়েছে বলে সন্দে সঙ্গী বাধা দিল, ‘তুমি থেমে গে কেন করলে?’ রাঞ্চ একটা প্রকান্ড লাফ দিয়ে ‘আর, ঠিক তাই স্যার। ভগবান জান যখন আমি দরজার কাছে পৌঁছল অবস্থায় একজন সঙ্গে থাকলে মন্দ তবু কেন জানি মনে হল, ড্রেন পর তারই কাজ। এই ভাবনাই আমাকে জন্য আমি গেটের কাছে ফিরে গে ‘পথে কেউ ছিল না?’ ‘কোন জীবন্ত প্রাণী নয় স্যার। এ দিয়ে দরজাটা খুলে ফেললাম। ভ গেলাম। ম্যান্টেল-পিসের উপর ম দেখলাম—’ জন রাঞ্চ লাফিয়ে উঠল। তার মু আপনি কোথায় লুকিয়ে ছিলেন? জানবার কথা নয়।’ হোমস হেসে উঠল। তার কাডখান যেন গ্রেপ্তার করে বসো না। লেস্ট্রেডের কাছেই সব জানতে প রাঞ্চ আবার আসনে বসল। তার চো বাজালাম। তাই শুনে মার্চার এব ‘তখন কি রাস্তা খালি ছিল?’ ‘তা—ছিল। কাজেই লোক বলতে ক ‘তুমি কি বলতে চাও?’ কনেস্টবলের মুখে মুচকি হাসি খে ব্যাটার মত পাড় মাতাল কখনও দ দাঁড়িয়েছিল, আর কলম্বাইনের “খ ব্যাটা পায়ের উপর দাঁড়াতেই পা ‘লোকটা কেমন?’ শার্লক হোমস প্র একথায় জন রাঞ্চ একটু বিরক্ত হয় আমরা ওরকম ব্যস্ত না থাকতাম ত হোমস অধীরভাবে বলে উঠল, ‘তার ‘তা মনে হয় করেছিলাম। আম করিয়েছিলাম। লোকটা বেশ লম্ব হোমস চেঁচিয়ে বলল, ‘ওতেই হবে। পুলিশটি ক্ষুদ্ধ গলায় বলল, ‘তার দ বাজী ধরে বলতে পারি, সে ঠিক ‘তার পরনে কি ছিল?’ ‘একটা বাদামী ওভারকোট।’ ‘হাতে একটা চাবুক ছিল?’ ‘চাবুক—না।’ ‘নিশ্চয়ই রেখে এসেছিল।’ আমার ‘তারপরই কোন গাড়ি দেখ নি? বা ‘না।’ ‘এই নাও তোমার আধ-গিনি।’ আম রাঞ্চ, পুলিশ-লাইনে তুমি কোন শোভাই নয়, ওটাকে কাজে লাগ পারতে। কাল যে লোকটিকে তুম খুঁজছি। এখন এ নিয়ে তর্ক করে কো আমার গাড়ির উদ্দেশ্যে বেরিয় বেশ অস্বস্থিত বোধ করতে লাগল। বাসার দিকে যেতে যেতে হোম এমন একটা অতুলনীয় সৌভাগ্য ওর না।’ ‘আমি কিন্তু এখন সেই অন্ধকারে তোমার ধারণার সঙ্গে এই লোকট আবার ফিরে আসবে কেন? অপরাধ ‘ঐ আংটি, বাবা ঐ আংটি। ঐ আ না পাই, ওই আংটিটাকে টোপ হি পার পেয়ে গেছি। আর এসবের জন্ যেতামই না। আমর এমন একটা অদ্ কেন? জীবনের বর্ণহীন বস্ত্রের আমাদের কাজ তাকে আবিষ্কার এবার লাঞ্চে যেতে হবে আর স অনবদ্য। কিরকম আশ্চর্জনকভাবে স গাড়ির মধ্যে হেলান দিয়ে এই স আমি মানব মনের বিপুল বৈচিত্র্


এডিট ডিলিট প্রিন্ট করুন  অভিযোগ করুন     

গল্পটি পড়েছেন ৪৭০ জন


এ জাতীয় গল্প

→ voyonkor vuter golpo

গল্পটির রেটিং দিনঃ-

গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করুন

  • গল্পটির বিষয়ে মন্তব্য করতে আপনার একাউন্টে প্রবেশ করুন ... ধন্যবাদ... Login Now